বাংলাদেশে এখনো দারিদ্র্যের কারণে অসংখ্য সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থী পড়াশোনার খরচ চালাতে পারে না। যেখানে বই–খাতার খরচ বহন করাই পরিবারগুলোর জন্য কষ্টসাধ্য, সেখানে নতুন স্কুল ড্রেস কেনা যেন একপ্রকার স্বপ্নের মতো। এই বাস্তবতায় প্রতি বছর অনেক মেধাবী শিক্ষার্থী পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলে এবং প্রাথমিক শিক্ষার গণ্ডিও পেরোতে পারে না।
প্রান্তিক অঞ্চলের এই শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক শিক্ষার প্রতি পুনরায় আগ্রহী করে তুলতে,“Uniform Dreams 25” প্রজেক্টের মাধ্যমে আমরা অন্তত ১০০ জন সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীর হাতে নতুন স্কুল ড্রেস পৌঁছে দিতে চাই, ইনশাআল্লাহ। নতুন স্কুল ড্রেসের মাধ্যমে আমরা আশা করি, অনেক শিক্ষার্থী পুনরায় স্কুলে ফিরে এসে অন্তত প্রাথমিক শিক্ষা গ্রহণের প্রতি আগ্রহী হবে।
আপনি আমাদের এই উদ্যোগে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে কিছু সুবিধা বঞ্চিত শিক্ষার্থীকে সুশিক্ষিত হওয়ার সুযোগ করে দিতে পারেন, ইনশাআল্লাহ।
আলহামদুলিল্লাহ, আরবি ইসলামি পাণ্ডুলিপি গবেষণায় নিবেদিত প্রতিষ্ঠান “মুআসসাসাতুল মাআরিফ” (প্রতিষ্ঠা: ২০২১ সন) বহুল প্রতীক্ষিত বিশেষায়িত ইলমি লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠার পথে এক ঐতিহাসিক সুযোগের মুখোমুখি হয়েছে।
দুবাইয়ে অবস্থানরত প্রখ্যাত সিরিয়ান মুহাক্কিক ও বরেণ্য ইলমী ব্যক্তিত্ব শায়খ আব্দুল হাকীম আনীস সাহেবের ব্যক্তিগত দুর্লভ ও সমৃদ্ধ সংগ্রহশালা থেকে মুআসসাসায় বিপুল পরিমাণ (প্রায় 1700 কেজি ওজনের) মূল্যবান ইসলামি কিতাব হাদিয়া/ওয়াকফ করা হয়েছে। সামুদ্রিক পথে নিরাপদে ও শুল্কমুক্ত শিপমেন্ট সম্ভব না হওয়ায় এবং উম্মাহর এই দুর্লভ সংগ্রহ যেন নষ্ট বা হাতছাড়া না হয়—তাই মুআসসাসা কর্তৃপক্ষ দীর্ঘ পর্যালোচনা ও ইস্তিখারার পর এয়ার কার্গোর ব্যয়বহুল পথ বেছে নেওয়ার দুঃসাহসী সিদ্ধান্ত নেয়।
দুবাই থেকে “তাশদীদ কার্গো”-র শুভাকাঙ্ক্ষী কর্তৃপক্ষ ইতোমধ্যে কিতাবগুলো এয়ার কার্গো-যোগে ঢাকা পাঠিয়ে দিয়েছেন। এ বাবদ তাদের পাওনা: 30,000 দিরহাম (প্রায় দশ লক্ষ টাকা, রিসিপ্ট দ্রষ্টব্য)। সাওয়াবের আশায় কার্গোকর্তৃপক্ষ সম্পূর্ণ বাকিতে এই বিরল খিদমত আঞ্জাম দিয়েছেন। তাদের পেমেন্টের জন্য:
📌 আপাতত সংগ্রহ হয়েছে মাত্র: 2,000 দিরহাম।
📌 বাকি রয়েছে: 28,000 দিরহাম। (Updated few hours ago)
________________________________________
কেন এই প্রকল্পে আপনার অংশগ্রহণ জরুরি?
– বাংলাদেশে প্রায় ৩০,০০০ কওমি ও সরকারি মাদরাসা থাকলেও আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন ইসলামি-আরবি রেফারেন্স বইসমৃদ্ধ লাইব্রেরি হাতেগোনা। গবেষকদের জন্য উন্মুক্ত, আধুনিক সুবিধাসম্পন্ন, ঐতিহাসিক নথি-পাণ্ডুলিপি সংরক্ষণ ও প্রদর্শনের উপযোগী কোনো ইসলামিক লাইব্রেরি দেশে এখনো প্রতিষ্ঠিত হয়নি। এই শূন্যতা পূরণে আপনি মুআসসাসাতুল মাআরিফের অংশীদার হতে পারেন।
– একটি বৈশ্বিক প্রকল্প হওয়ায় এর ফলে ভবিষ্যতে আরব ও আফ্রিকান স্কলারদের জন্য এ দেশে ইলমি ভূমিকা রাখার পথ প্রশস্ত হবে। যা থেকে এ ভূখন্ডের আলিম ও তালিবে ইলমদের পাশাপাশি সাধারণ জনগণও ব্যাপক উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ।
– সরাসরি ইলমচর্চার সাথে সম্পৃক্ত বা লাইব্রেরিকেন্দ্রিক উদ্যোগ সাধারণত দুর্লভ। এটি নিঃসন্দেহে সাদাকায়ে জারিয়া—যার সুফল দাতা ভাইয়েরা মৃত্যুর পরও পেতে থাকবেন ইনশাআল্লাহ।
🔗 এই ওয়েবপেইজে নিয়মিত আপনাদের কন্ট্রিবিউশনের আপডেট জানিয়ে দেওয়া হবে।
📌 অনুদান প্রদানের সময় রেফারেন্সে SHIPMENT লিখে দিতে হবে অথবা ফোনে বা হোয়াটসেপে (01716143214) যোগাযোগ করে জানাতে হবে যে, অনুদানটি লাইব্রেরি শিপমেন্ট প্রকল্পের জন্য। কারণ মুআসসাসার বা নির্দিষ্ট প্রজেক্টের জন্য এখনো পর্যন্ত আলাদা একাউন্ট নেই:
১) Account No: 20501-24020-54128-15
AC holder name: Mohammad Taqi
Islami Bank Bangladesh Ltd., Anderkilla Branch, Chattogram, Bangladesh.
২) Account Number: 001580361598001
Account Holder Name: Mohammad Taqi
IBAN Number: AE490240001580361598001
Dubai Islamic Bank, main branch, Dubai, UAE.
আল্লাহ পাক আমাদের সবাইকে এই সাদাকায়ে জারিয়ার মহান সুযোগের সদ্ব্যবহার করার তাওফীক দিন। আমীন।
খাবারের টেবিলে বসে উম্মাহর ভাইবোনদের স্বরণ রাখছি তো? বিগত অনেক দিন যাবত Sab'a Sanabil Foundation উম্মাহর পবিত্র ভূমিতে বাংলাদেশ থেকে সাধারণ সাদাকাহ ও যাকাতের নগদ অর্থ উম্মাহর মাজলুম ভাই-বোন, শহীদদের পরিবারদের মধ্যে বিতরণ করছে। সাব'আ সানাবিল ফাউন্ডেশন এ বছর আপনাদের প্রদানকৃত যাকাতের একটা অংশ আবারও গাজাবাসীদের জন্য বরাদ্দ করবেন ইন শা আল্লাহ। সাধ্যমত যাকাতের অংশ ক্ষতিগ্রস্ত উম্মাহ ও মাজলুমদের জন্য বরাদ্দ রাখতে পারব কি ইন শা আল্লাহ?
নোট:যাকাতের অর্থ পাঠানোর সময় মোবাইল ব্যাংকিং খরচ সহ পাঠাবেন কারণ আপনার দেয়ার যাকাত অনেক সময় আমাদের এমন কাউকে পাঠানো লাগতে পারে যাদেরকে বিকাশ রকেট বা নগদের মাধ্যমে পাঠানো হতে পারে সে ক্ষেত্রে সেই যাকাতের অর্থ পাঠানোর খরচ যাকাত প্রদানকারীকে দিতে হবে
গাজায় খাবার বিতরণ: ভিডিও দেখুন
গাজায় একটা শহিদ পরিবারে কিছু হাদিয়াঃ ভিডিও দেখুন
মিশরের ১ হাজার পাউন্ড কিনতে বাংলা টাকা ২৫৮০ টাকা লাগে। মিশরের ১ হাজার পাউন্ড গাজায় পাঠালে সেখানে জায়গা বিশেষে ৫২/৫০/ শেকেল। মিশরে আমি কয়েকবার গিয়েছি।মিশরের যারা গাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছে তাদের নিজ পরিবারের অনেক সদস্যই গাজায় আছেন আমি সরাসসরি কথা বলি ভিডিও কলে গাজার বিভিন্ন এলাকা দেখি। টাকা পাঠালে হাতে পেতে নির্দিষ্ট ব্যক্তির কাছে ৪/৫ দিন লেগে যায় অনেক সময়ে।অনেক জায়গায় দ্রুত পাওয়া যায়। সেখানে তো আর যাতায়াত ও দোকান মোড়ে মোড়ে নাই।মনে করেন মিরপুরে টাকা পাঠাবেন। সেই ব্যক্তি কে টাকা নিতে আসতে হচ্ছে গুলিস্তানে।
- Gen-Z এত বেয়াদব।
- এখনকার পোলাপান কথা শোনে না।
- অদেরকে দিয়ে কিছু হয় না।
- সারাদিন পাবজি আর টিকটক।
Gen-Z নিয়ে বড়দের অভিযোগের শেষ নেই! কিন্তু তাদের এই ক্রাইসিসগুলোর জন্য কি আমাদের কোনো দায় নেই? অবশ্যই আছে।
২০২২ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশে তিন কোটির বেশি ছেলেমেয়ে ১৫-২৪ বছরের। যেখানে মুসলিম ছেলেদের হবার কথা ছিল উসামা বিন যায়িদ, তারিক বিন যিয়াদদের মতো, সেখানে তাদেরকে আমরা রেখে দিলাম নেশা, অশ্লীলতা আর জুয়ার জগতে। একটু তাকিয়ে দেখলাম না পাশের ছোট ভাইটার প্রতি; যে ব্রেকাপের দুঃখে এখন ডিপ্রেশনে ভুগছে। খোঁজ নিলাম না সেই বোনটির; যাকে ভুলিয়ে ভালিয়ে লিটনের ফ্ল্যাটে নিয়ে জীবন শেষ করে দিচ্ছে।
এই নিদারুণ অবক্ষয় ঠেকাতে আমাদের কি কিছুই করার নেই?
এই প্রশ্ন থেকেই আমাদের উদ্যোগ ষোলো। সমাজের সবচেয়ে অবহেলিত শ্রেণি কিশোর-তরুণদের মরীচিকার হাত থেকে কীভাবে রক্ষা করা যায়, আল্লাহ-প্রদত্ত মনের স্বাভাবিকতা বা ফিতরাত ফিরিয়ে আনা যায়, তা নিয়েই আমাদের প্রচেষ্টা।
আমাদের লক্ষ্য- কিশোর-কিশোরী, তরুণ-তরুণীদের ইসলামী মূল্যবোধে দীক্ষিত করে সমাজের দায়িত্বশীল সদস্য হিসেবে গড়ে তোলা।আমাদের প্রধান কাজ হলো নিয়মিত ম্যাগাজিন প্রকাশ। এ পর্যন্ত আমাদের ৮টি সংখ্যা প্রকাশিত হয়েছে, আলহামদুলিল্লাহ।
এলাকা, বা স্কুল-কলেজ ভিত্তিক নিয়মিত পাঠচক্র এবং ক্যাম্পেইন।
এছাড়াও সোশ্যাল মিডিয়া এবং ওয়েবসাইটে লেখালেখি, শিক্ষামূলক কন্টেন্ট তৈরি, প্রতিযোগিতা, এবং ওয়েবিনার আয়োজন।আমাদের অনেক পরিকল্পনা, কিন্তু পথ অনেক দুর্গম। এ-ধরনের দীর্ঘমেয়াদি কাজে এগিয়ে আসার লোক অনেক কম। বছরে আমাদের পরিকিল্পিত খরচ ১৪ লাখের বেশি, যেখানে ম্যাগাজিন রয়ালটি এবং বিজ্ঞাপন থেকে আমরা বড়জোর ২-২.৫০ লাখ টাকা পেতে পারি।
আলহামদুলিল্লাহ, আমরা আমাদের পাঠকদের কাছ থেকে যে সাড়া পাচ্ছি, তা অসাধারণ! ইনশাআল্লাহ তাদের মাধ্যমে আমরা আমাদের সমাজের চিত্র বদলে দিতে পারব। আর এর সাথে আমরা চাই আপনাদেরকেও।
১০০ জন মাসিক সহযোগী প্রত্যেকে মাত্র ১,০০০ টাকা অনুদান দিলেই আমাদের লক্ষ্য পূরণ হবে ইনশাআল্লাহ।
এই বরকতময় রমাদান মাসে আমাদের ছোট এই প্রচেষ্টায় মাসিক সহযোগী হতে যোগাযোগ করুন:
WhatsApp/Phone: +8801511-162016
Email: editor.sholo@gmail.com
আলহামদুলিল্লাহ, FHP-131 প্রজেক্টের মাধ্যমে এই সপ্তাহে আমাদের সংগ্রহ দাড়িয়েছে ৭ লক্ষ ৮৩ হাজার টাকা। এই টাকা দিয়ে আমরা প্রথম রমাদ্বান থেকে শেষ রমাদ্বান পর্যন্ত প্রতিদিন যাকাতের হকদ্বার কিছু মানুষকে স্বাবলম্বী করার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ। যে সকল সম্মানিত দাতা সদস্যগণ এই প্রজেক্টে অংশ নিয়েছেন তারা রমাদ্বানের প্রতিদিন সিয়ামরত অবস্থায় ধারাবাহিক দানের আমল করার সুযোগ পাবেন ইনশাআল্লাহ। এছাড়া রমাদ্বান শুরু হওয়ার পরেও আপনারা আমাদের যাকাতের জন্য নির্দিষ্ট ব্যাংক একাউন্টে আপনাদের যাকাতের টাকা পাঠাতে পারেন ইনশাআল্লাহ।
অনেক অনেক মানুষের উপকার হবে আল্লাহ চাইলে।আল্লাহ আমাদের সকলের প্রচেষ্টা কে কবুল করুন। আমীন।
মরণব্যাধি ‘ক্যান্সারে’ আক্রান্ত আমানুল্লার খরচের ভার বইতে পারছে না পরিবার। টাকার অভাবে বন্ধ হয়ে গেছে আয়ের একমাত্র উৎস ছোট্ট মুদি দোকানটিও। দোকানটি পুনরায় চালু করতে এগিয়ে আসুন।
আমানুল্লাহ— ১৬/১৭ বছর বয়সী এক তরুণ, দীর্ঘদিন ধরে ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াই করে এখন পুরোপুরি শয্যাশায়ী। সম্প্রতি কোমরে অপারেশন হলেও দুঃখজনকভাবে ক্যান্সার পুরোপুরি অপসারণ করা সম্ভব হয়নি। তার পরিবারের সঞ্চয় ও সামর্থ্য ইতোমধ্যেই শেষ হয়ে গেছে চিকিৎসার খরচ মেটাতে গিয়ে। তার বৃদ্ধ বাবা একসময় ভ্যান চালিয়ে যা আয় করতেন, এখন বয়সের ভারে সেটিও আর সম্ভব নয়।
অভাবের তাড়নায় তাদের বসতঘরের সামনের ছোট্ট একটি মুদি দোকান চালু করেন, যেটি ছিল পরিবারের শেষ ভরসা। কিন্তু পুঁজির অভাবে বহুদিন আগে দোকানটি বন্ধ হয়ে যায়— নতুন করে মালামাল তোলার মত আর কোনো সক্ষমতা নেই।
• প্রজেক্ট স্পট: খাসকাওলিয়া পাড়া, মধ্য জোতপাড়া, চৌহালী, সিরাজগঞ্জ
• আনুমানিক বাজেট প্রয়োজন:
• দোকানটি পূর্ণভাবে চালু করতে এবং ভ্যানে ব্যাটারি সংযোজন করতে প্রয়োজন প্রায় ৪০,০০০ - ৪৫,০০০ টাকা।
• আমাদের লক্ষ্য:
• দোকানটিতে নতুন করে মালামাল তুলে দিয়ে তা সচল করা, ইনশা আল্লাহ।
• পর্যাপ্ত ফান্ড পেলে, তার বাবার পায়ে টানা ভ্যানে একটি ব্যাটারি সংযোজন করা, যেন আয়-রোজগার আবার শুরু হয়, ইনশা আল্লাহ।
অনুদান পাঠাতে:
Website: https://www.moshalalo.org/urgent-causes/PE25?purpose=PE25
ডাঃ আফিয়া সিদ্দিকীর নাম শুনেনি এমন মানুষ খুবই কম আছে। আফিয়া সিদ্দিকী, আমেরিকার কারাগারের মিথ্যা মামলায় ৮৬ বছরের কারাদণ্ডে শাস্তি ভোগ করছেন। তাকে মুক্ত করতে কাজ করছেন তার বোন 'ফাওজিয়া সিদ্দিকী' এবং হিউম্যান রাইটস অ্যাক্টিভিস্টরা।
তাদের Aafia Movement - Justice for Aafia নামক একটি ফাউন্ডেশন ও রয়েছে। সম্প্রতি তাকে মুক্ত করতে, ব্রিটিশ আইনজীবী 'Clive Stafford Smith' কাজ শুরু করেছেন এবং তিনি সহযোগিতায় এনেছেন বাগ্রাম-গুয়ানতানামোর মানবিক বন্দী এবং CAGE এর ফাউন্ডার 'Moazzem Beg'।
Aafia Movement এর পক্ষ থেকে ফান্ড সংগ্রহ করা হচ্ছে। তাদের লক্ষ্য £৭৬,০০০, যার মধ্যে এখন পর্যন্ত উঠে এসেছে £৩৩,০০০। এই অর্থের সম্ভাব্য খরচ নিম্নরূপঃLegal & Paralegal
Advocacy
Travel
Medical & Psychological Therapyআমরা ব্যক্তিগতভাবে গবেষণা করেছি এবং নিশ্চিত হয়েছি যে https://aafiamovement.com একটি অর্গানাইজড এবং বৈধ সংস্থা। তাদের ফান্ডরাইজিং ক্যাম্পেইন https://www.muslimgiving.org/freeaafia একটি বিশ্বস্ত প্ল্যাটফর্মে চলছে। কারও যদি এ বিষয়ে সরাসরি জানতে ইচ্ছা হয়, তাহলে টুইটারে আফিয়া সিদ্দিকীর পক্ষে কর্মরত আইনজীবী ক্লাইভ স্টাফোর্ড স্মিথের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
টুইটার প্রোফাইল: https://x.com/CliveSSmith
এছাড়াও, Aafia Movement এর অফিসিয়াল টুইটার অ্যাকাউন্ট নিয়মিত আপডেট শেয়ার করে থাকে। তাদের পেজের তথ্য অনুযায়ী উক্ত ফান্ডরাইজিং ক্যাম্পেইনের বিস্তারিত লিংক এবং তথ্য সরবরাহ করা হয়েছে। আরও জানতে চাইলে Aafia Movement এর ওয়েবসাইট ভিজিট করা সম্ভব।
পরিশেষে, আফিয়া সিদ্দিকীর কেস আমাদের জন্য একটি পরীক্ষা, যা স্বয়ং মুহাম্মদুর রাসুলুল্লাহ (সা.) এর সুন্নাহর প্রতি আমাদের দায়িত্ব পালন করার এক সুযোগ। এই ফান্ডরাইজিং কেসটি একটি ইউনিক ঘটনা। হয়তো পুরো অর্থ সংগ্রহ করা হলে আর কোনো অর্থ প্রয়োজন হবে না, অথবা এটি তার অসুস্থতার চিকিৎসায় কাজে লাগানো হবে।
তবে তাকে সাহায্য করার এই সুবর্ণ সুযোগ হাতছাড়া করা অনুচিত। মুসলিম সম্প্রদায়ের উচিত তাকে মুক্ত করার জন্য ঐক্যবদ্ধ হয়ে পরিকল্পিত উপায়ে কাজ করা। এই দান ও প্রচেষ্টা আল্লাহর নিকট সওয়াব হিসেবে গণ্য হবে।
আমাদের বোনের মুক্তির জন্য অংশ নিতে চাইলে কমেন্টসেকশনে বোন আফিয়া সিদ্দিকির জন্য একটা আপিল পেইজ ক্রিয়েট করা হয়েছে আমাদের ওয়েবসাইটে। লিনক কমেন্টে সেখানে গিয়ে ডোনেট করতে পারেন ইন শা আল্লাহ। কেউ ডোনেট করতে প্রব্লেম ফেইস করলে ইনবক্সে জানাবেন আমরা বিকল্প একাউন্ট প্রভাইড করব ইন শা আল্লাহ। প্রজেক্ট কোড DF89।
Donation information:
https://sabasanabil.com/projects/donate-for-our-sister-afia-siddiqi-from-bangladesh
আসসালামু আলাইকুম ভাই সব, আপনারা ইতিমধ্যে হয়তো জেনেছেন আমাদের সকলের প্রিয় ছোট ভাই রেজা কিডনির জটিল রোগে আক্রান্ত। তার দুটো কিডনিতেই নষ্ট হয়ে গেছে । ডাক্তারের ভাষ্য মতে যত দ্রুত সম্ভব কিডনি ট্রান্সপ্লান্টেশন করা প্রয়োজন, যেখানে খরচ পড়বে আনুমানিক ৩০ থেকে ৭০ লাখ টাকা। তাই সকলের আন্তরিক দুআ এবং আর্থিক সাহায্যের প্রয়োজন। তাছাড়া প্রতিনিয়ত A+ রক্তের প্রয়োজন হবে ডায়ালাইসিস এর জন্য। তাই আমরা আমাদের সর্বোচ্চ টুকু দিয়ে তার এবং তার পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করি।
+880 1709-665039
+880 1322-257101
এই দুইটি নাম্বার রেজার বড় ভাই আজিমের নাম্বার। যেকোনো কিছু জানতে বা বলতে চাইলে এখানে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারবেন।
Check Referral Link